1. faysal.rakib2020@gmail.com : admin :
মির্জাগঞ্জে ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে থানায় জিডি - বাংলার কন্ঠস্বর ।। Banglar Konthosor
মঙ্গলবার, ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ১০:৫৭ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরনাম :
মাদক ব্যবসায়ীদের চক্রান্তের স্বীকার মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের দুই সদস্য যমুনা গ্রুপে চাকরির সুযোগ অর্থ আত্মসাতের দায়ে চার ব্যক্তির ১৫ বছর করে কারাদণ্ড লালবাগে মিষ্টির দোকানে ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ফায়ার সার্ভিসের ৯ ইউনিট বাগেরহাটের মোরেলগঞ্জে ৩ যুগ ধরে ঝুঁকিপূর্ণ ভবনে চলছে কৃষি ব্যাংকিং কার্যক্রম বাগেরহাটে ৬৬০ টন চোরাই কয়লাসহ ২ লাইটার জাহাজ জব্দ, আটক ৪১ বাগেরহাটের কচুয়ায় নবাগত ইউএনও রাখী ব্যানার্জী যোগদান করলেন বিএনপি-জামায়াত আওয়ামী লীগকে নেতৃত্ব শূন্য করতে এখনও তৎপর শেখ সারহার নাসের তন্ময় বিএনপি-জামাত আবারো ষড়যন্ত্র শুরু করছে: এমপি শেখ সারহার নাসের তন্ময় বাগেরহাটে মোংলায় বিশ্ব নদী দিবস পালিত

মির্জাগঞ্জে ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষের বিরুদ্ধে থানায় জিডি

  • প্রকাশিত :প্রকাশিত : রবিবার, ১৪ আগস্ট, ২০২২
  • ১৭৩ 0 বার সংবাদি দেখেছে

মির্জাগঞ্জ (পটুয়াখালী) প্রতিনিধি // পটুয়াখালীর মির্জাগঞ্জের সুবিদখালী সরকারি কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ মো. আছাদুজ্জামানের বিরুদ্ধে একই প্রতিষ্ঠানের এক প্রভাষককে প্রাননাশের হুমকি ও চাকুরী হারানোর ভয় দেখানোর অভিযোগে মির্জাগঞ্জ থানায় সাধারন ডায়েরি (জিডি) হয়েছে। একই কলেজের প্রভাষক (গনিত) মো. শামিম হোসেন গত শুক্রবার (১২ আগস্ট) এ জিডি করেন।

জিডির অভিযোগ বলা হয়, গত সোমবার (৮ আগস্ট) সকাল এগারোটায় কলেজের অধ্যক্ষে আমন্ত্রনে শিক্ষক পরিষদের সচিব ম্যাডামের উপস্থিতিতে কলেজের সকল শিক্ষকদের নিয়ে অনুষ্ঠিত মিটিংয়ে উপস্থিত থাকেন কলেজের প্রভাষক (গনিত) মো. শামিম হোসেন। মিটিংয়ে কলেজের জাতীয় করনের গঠিত কমিটি অন্যায় ভাবে কিছু শিক্ষকদের শিক্ষাগত যোগ্যতার ভুল তথ্য দিয়ে মন্ত্রানালয়ে পদ সৃজন করার কপি প্রেরণ করেন কলেজ কর্তৃপক্ষ। কলেজের রাষ্ট্রবিজ্ঞানের প্রভাষক মোসাঃ আয়শা আক্তার এর শিক্ষাগত যোগ্যতা সম্মান দ্বিতীয় শ্রেনী থাকা সত্ত্বেও তাকে (প্রভাষক মোসাঃ আয়শা আক্তার) তৃতীয় শ্রেনী উল্লেখ করে মন্ত্রাণালয়ে পদ সৃজন করার লক্ষে পত্র প্রেরণ করেন। বিষয়টি তুলে ধরে আমি (প্রভাষক মো. শামিম হোসেন) এর প্রতিবাদ করলে অধ্যক্ষ (স্যার) আমার প্রতি ক্ষিপ্ত হয়ে আক্রমনাত্মক ভাষায় গালিগালাচ করে আমাকে সভা কক্ষ থেকে বের করে দেয়ার চেষ্টা করেন এবং আমাকে প্রাননাশের হুমকি ও চাকুরী হারানোর ভয় দেখান। এ বিষয়ে গত শুক্রবার (১২ আগস্ট) মির্জাগঞ্জ থানায় জিডি করেন প্রভাষক মো. শামিম হোসেন,জিডি নং-৪৩৫।

কলেজের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ মো. আছাদুজ্জামান বলেন, কোনো কোনো শিক্ষক সঠিক ভাবে ক্লাশ নিতে চায় না,আবার কেউ কলেজে না এসে স্বাক্ষর দিতে চায়। তাই তাদেরকে মাঝে মধ্যে রাগ দিতে হয়। এটা একটু ভুল বোঝাবুঝি হয়েছে। এর বেশি কিছুই না।

এ বিষয়ে কলেজ পরিচালনা কমিটির সভাপতি ও উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মোসাঃ তানিয়া ফেরদৌসের সাথে কথা বলতে তার মুঠোফোনে একাধিকবার কল করলেও তিনি ফোন রিসিভ করেননি।

মির্জাগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. আনোয়ার হোসেন তালুকদার বলেন, বিষয়টি তদন্ত করা হচ্ছে।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

‍এই ক্যাটাগরির ‍আরো সংবাদ