সোমবার ভোরে উপজেলার ভাতশালা ইউনিয়নের বয়ড়া পরাণপুর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন সদর থানার ওসিবছির আহমেদ বাদল।
পুলিশ জানায়, বয়ড়া পরাণপুর গ্রামের সোহরাব আলীর মেয়ে পারভীন বেগমের সঙ্গে ১১ বছর আগে শফিকুলের বিয়ে হয়। তাদের ঘরে মেয়ে সুমি (১০) ও ছেলে পারভেজ (৭) রয়েছে।
দুই মাস আগে পারভীন স্বামীর সঙ্গে ঝগড়া করে বাবার বাড়ি চলে আসেন এবং শেরপুর পৌরসভার নাগপাড়া মহল্লার আল বারাকা প্রাইভেট হাসপাতালে আয়া পদে চাকরি নেন। রোববার রাতে শফিকুল শ্বশুরবাড়ি আসেন এবং রাতে খেয়ে ঘুমিয়ে পড়েন।
সোমবার সকালে পারভীনের মা জামেলা বেগম কোনো সাড়াশব্দ না পেয়ে ঘরে উঁকি দেন। তখন তিনি পারভীনের গলাকাটা লাশ দেখতে পান এবং শফিকুলের মুখ দিয়ে ফেনা পড়তে দেখেন। পরে লোকজন পুলিশে খবর দেয়।
অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (সদর সার্কেল) মোহাম্মদ হান্নান মিয়া ও সদর থানার ওসি বছির আহমেদ বাদল গিয়ে লাশ উদ্ধার করেন।
ওসি বছির আহমেদ বাদল বলেন, লাশ ময়মনাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হয়েছে। শফিকুল এখন আশঙ্কামুক্ত। তিনি হাসপাতাল থেকে ছাড়া পেলে গ্রেপ্তার দেখানো হবে।
Leave a Reply