1. faysal.rakib2020@gmail.com : admin :
কাঁচা মরিচের কেজি ১২ টাকা - বাংলার কন্ঠস্বর ।। Banglar Konthosor
মঙ্গলবার, ০৩ অক্টোবর ২০২৩, ০৭:২৪ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরনাম :
এআরএস মাধ্যমিক বালিকা বিদ্যালয়ের সাফল্য অর্জন, বৃত্তি পেলেন ৪ শিক্ষার্থী দুজনকে অভিশাপ দিলেন মাহিয়া মাহি স্ত্রীর ২ লাখ টাকার মঙ্গলসূত্র খেয়ে ফেলল মহিষ বেশি স্যাংশন দিলে আমরাও দিয়ে দেব: প্রধানমন্ত্রী পদার্থবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার পেলেন ৩ বিজ্ঞানী স্কুল-কলেজে যৌন হয়রানি, প্রাইভেট-কোচিংয়েই ‘সর্বনাশ’ বরিশালে সড়ক দুর্ঘটনায় পথচারী নিহত নড়াইলে তথ্য অফিসের ব্যবস্থাপনায় ডেঙ্গু মোকাবেলায় প্রতিটি পরিবারকে সক্রিয় ভূমিকা পালন করতে হবে  ডেঙ্গু আতঙ্কে মোরেলগঞ্জে নিম্নমানের মশার কয়েলে সয়লাব স্বাস্থ্যঝুঁকিতে অসহায় মানুষ মোরেলগঞ্জে দুর্গোৎসব শান্তিপূর্ণ নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে সভা

কাঁচা মরিচের কেজি ১২ টাকা

  • প্রকাশিত :প্রকাশিত : বুধবার, ৭ সেপ্টেম্বর, ২০২২
  • ৪৩ 0 বার সংবাদি দেখেছে
আদমদীঘি (বগুড়া) প্রতিনিধি // পাইকারি বাজারে গত দুই সপ্তাহ আগে কাঁচা মরিচের কেজি বিক্রি হয়েছে ১৫০ থেকে ২০০ টাকা। সেই কাঁচা মরিচ বগুড়ার আদমদীঘির পাইকারি বাজারে দুই সপ্তাহের ব্যবধানে নেমে এসেছে ১২ টাকা কেজিতে।

আজ বুধবার সকালে আদমদীঘির সদর, উপজেলার ছাতিয়ানগ্রাম ও সান্তাহার বাজারসহ বিভিন্ন হাটবাজারে খুচরা ১৫ টাকা কেজিতে কাঁচা মরিচ বিক্রি হয়েছে।

উপজেলার কৃষি অফিস সূত্রে জানা গেছে, চলতি মৌসুমে উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় প্রায় ৩৫০ বিঘা জমিতে মরিচ চাষ করা হয়েছে। গত বছরের তুলনায় এবার মরিচ চাষের পরিমাণ কিছুটা বেশি। নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যের মূল্যবৃদ্ধির সঙ্গে তাল মিলিয়ে পাইকারি বাজারে কাঁচা মরিচের দামও বৃদ্ধি করা হয়েছিল। কিন্তু এখন পাইকারি বাজারে ১২ টাকা ও খুচরা বাজারে ১৫ টাকায় বিক্রি হচ্ছে মরিচ।

কাঁচা মরিচ বিক্রি করতে আসা আবু সাঈদ জানান, তিনি ১২ টাকা কেজি দরে কাঁচা মরিচ বিক্রি করেছেন।

কাঁচা মরিচ পাইকারি ব্যবসায়ী মনোয়ার হোসেন বলেন, ‘বাজারে আমদানি বেশি হওয়ায় দাম কমেছে। কাঁচা মরিচ পঁচনশীল। তাই মরিচের দরপতন হয়েছে।’

মরিচ চাষি বেলাল হোসেন বলেন, প্রতি বিঘা জমিতে মরিচ চাষের জন্য প্রায় ২৫-৩০ হাজার টাকা খরচ হয়ে থাকে। হঠাৎ পাইকারি বাজারে ১২ টাকা কেজিতে বিক্রি করে উৎপাদন খরচ তোলা সম্ভব হচ্ছে না। এখন ক্ষেত থেকে প্রতিকেজি মরিচ তুলতে ৫ টাকা শ্রমিকের মজুরি দিতে হচ্ছে।

মরিচ ক্রেতা ফজলুল হক বলেন, ‘আজ সকালে খুচরা বাজারে ১৫ টাকা কেজি দরে মরিচ কিনেছি, যা গতকাল সোমবার ৩০ টাকা কেজি বিক্রি হয়েছে।’

উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মিঠু চন্দ্র অধিকারী বলেন, উপজেলায় ছয়টি ইউনিয়ন ও একটি পৌরসভা রয়েছে। এর মধ্যে বেশিরভাগ মরিচ চাষ হয় ইউনিয়ন এলাকাগুলোতে। সার্বক্ষণিক কৃষকের পাশে ছিল কৃষি বিভাগ। ফলে এবার মরিচের ফলনও ভালো হয়েছে।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

‍এই ক্যাটাগরির ‍আরো সংবাদ