1. faysal.rakib2020@gmail.com : admin :
  2. ukbanglatv21@gmail.com : Kawsar Ahmed : Kawsar Ahmed
বরগুনায় ধানকাটা শ্রমিকদের কাছে সরকারি স্কুল ভবন ভাড়া! - বাংলার কন্ঠস্বর ।। Banglar Konthosor
মঙ্গলবার, ২৩ এপ্রিল ২০২৪, ১০:৫৬ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরনাম :
পদ্মা নদীতে গোসলে নেমে ৩ কিশোরের মৃত্যু ২৪ বছর কারাভোগ শেষে ভ্যান নিয়ে বাড়ি ফিরলেন ওলিউল নলছিটিতে স্ত্রীকে হত্যার অভিযোগ স্বামীর বিরুদ্ধে বরগুনায় ভোটারদের মধ্যে টাকা দেওয়া বন্ধে মাইকিং বাউফলে হিটস্ট্রোকে পুলিশ সদস্যের মৃত্যু সুনামগঞ্জে পৃথক ঘটনায় ২জনের মৃত্যু সুনামগঞ্জ সীমান্তে চোরাচালান বাণিজ্য জমজমাট, ইয়াবাসহ ২জন গ্রেফতার নড়াইল জেলা পুলিশের অপরাধ পর্যালোচনা সভায় সভাপতিত্ব করেন এসপি মেহেদী হাসান নড়াইল জেলা পুলিশ হাসপাতালের সংস্কার ও উন্নয়ন কাজের নাম ফলক উদ্বোধন করেন এসপি মেহেদী হাসান লালমনিরহাটের হাতীবান্ধায় গৃহবধূকে ধর্ষণ চেষ্টা, গ্রাম পুলিশ আটক 

বরগুনায় ধানকাটা শ্রমিকদের কাছে সরকারি স্কুল ভবন ভাড়া!

  • প্রকাশিত :প্রকাশিত : রবিবার, ১১ সেপ্টেম্বর, ২০২২
  • ৭২ 0 বার সংবাদি দেখেছে

ডেক্স রিপোর্ট // বরগুনায় একটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের শ্রেণিকক্ষ ধানকাটা শ্রমিকদের নিকট ভাড়া দেওয়ার অভিযোগ উঠেছে প্রধান শিক্ষকের বিরুদ্ধে। ওই বিদ্যালয়ে টানা তিন দিন ধরে উড়ছে জাতীয় পতাকা। শিক্ষকদের কোনো হদিস নেই।

বৃহস্পতিবার থেকে প্রতিরাতে ৫০০ টাকা করে ভাড়া নিয়ে স্কুলের দুটি শ্রেণিকক্ষে থাকছেন শ্রমিকরা।

ভাড়া নেওয়া শ্রমিকরা জানান, স্কুলের প্রধান শিক্ষক ও সহকারী শিক্ষকরা তাদের কাছে দুটি কক্ষ ভাড়া দিয়েছেন। প্রতি রাতে প্রধান শিক্ষককে ৫০০ টাকা করে দিয়ে থাকছেন তারা।

এদিকে স্কুলের শিক্ষক-কর্মচারীরা নিখোঁজ রয়েছেন। তিন দিন আগে ওই বিদ্যালয় জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা হলেও তা নামানো হয়নি।

শনিবার রাত ৯টার দিকে ওই বিদ্যালয় গিয়ে দেখা যায়, বিদ্যালয়ের সামনের খুঁটিতে বৃষ্টিতে ভেজা পতাকা টাঙানো। টিন দিয়ে ঘেরা দুটি শ্রেণিকক্ষে আলো জ্বলছে। সেখানে এগিয়ে গিয়ে দেখা যায়, বেঞ্চ, টেবিল-চেয়ার সরিয়ে রেখে কক্ষের মেঝেতে বিছানা বিছিয়ে শুয়ে আছেন কয়েকজন ধানকাটা শ্রমিক।

তাদের মধ্যে একজন শ্রমিক মোকলেসুর রহমান বলেন, ধানটাকা মেশিন নিয়ে তারা সিরাজগঞ্জ থেকে বরগুনায় এসেছেন। বরগুনার বিভিন্ন এলাকায় মজুরিভিত্তিকে মেশিন দিয়ে ধানকাটার কাজ করছেন তারা।

মোকলেসুর রহমান আরও বলেন, বৃহস্পতিবার হেউলিবুনিয়া এলাকায় ধান কাটতে আসি আমরা। এলাকায় থাকার জায়গা না পেয়ে স্কুলের শিক্ষকদের সঙ্গে কথা বলি। প্রধান শিক্ষক আমাদের দুটি রুমে থাকার জন্য প্রতি রাতে ৫০০ টাকা করে নেয়।

জানতে চাইলে বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক আসমা বেগম বলেন, মানবতার দিক বিবেচনা করেই শ্রমিকদের স্কুলে থাকতে দেওয়া হয়েছে। টাকা নেওয়ার কথা ঠিক নয়।

তিন দিন ধরে জাতীয় পতাকা না নামানোর বিষয়ে প্রধান শিক্ষক বলেন, স্কুলের অফিস সহকারীকে আমি বৃহস্পতিবার পতাকা নামাতে বলেছি। তিনি হয়তো ভুলে পতাকাটি নামায়নি।

জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা (দায়িত্বপ্রাপ্ত) মফিজ উদ্দিন বলেন, স্কুলের ক্লাসরুম ভাড়া দেওয়াটা অন্যায়। জাতীয় পতাকা প্রতিদিন সঠিক সময়ে ওঠানো ও নামানোর কথা। কেন তারা এমনটা করেছেন, তা খোঁজ নিয়ে দেখা হবে।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

‍এই ক্যাটাগরির ‍আরো সংবাদ