1. faysal.rakib2020@gmail.com : admin :
চরফ্যাশনে পাতিহাঁসের কালো ডিম, ৩ দিনেও জট খোলেনি রহস্যের! - বাংলার কন্ঠস্বর ।। Banglar Konthosor
মঙ্গলবার, ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ১১:৪৫ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরনাম :
মাদক ব্যবসায়ীদের চক্রান্তের স্বীকার মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের দুই সদস্য যমুনা গ্রুপে চাকরির সুযোগ অর্থ আত্মসাতের দায়ে চার ব্যক্তির ১৫ বছর করে কারাদণ্ড লালবাগে মিষ্টির দোকানে ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ফায়ার সার্ভিসের ৯ ইউনিট বাগেরহাটের মোরেলগঞ্জে ৩ যুগ ধরে ঝুঁকিপূর্ণ ভবনে চলছে কৃষি ব্যাংকিং কার্যক্রম বাগেরহাটে ৬৬০ টন চোরাই কয়লাসহ ২ লাইটার জাহাজ জব্দ, আটক ৪১ বাগেরহাটের কচুয়ায় নবাগত ইউএনও রাখী ব্যানার্জী যোগদান করলেন বিএনপি-জামায়াত আওয়ামী লীগকে নেতৃত্ব শূন্য করতে এখনও তৎপর শেখ সারহার নাসের তন্ময় বিএনপি-জামাত আবারো ষড়যন্ত্র শুরু করছে: এমপি শেখ সারহার নাসের তন্ময় বাগেরহাটে মোংলায় বিশ্ব নদী দিবস পালিত

চরফ্যাশনে পাতিহাঁসের কালো ডিম, ৩ দিনেও জট খোলেনি রহস্যের!

  • প্রকাশিত :প্রকাশিত : শুক্রবার, ২৩ সেপ্টেম্বর, ২০২২
  • ৫০ 0 বার সংবাদি দেখেছে

নিজস্ব প্রতিবেদক // তিনদিনেও জানা সম্ভব হয়নি কেন পাতিহাঁস কালো রঙের ডিম পাড়ছে। কালো ডিম নিয়ে কৌতূহলের যেন শেষ নেই। ভোলার চরফ্যাশন উপজেলার জিন্নাগড় ইউনিয়নের ৪ নম্বর ওয়ার্ডে দাসকান্দি এলাকার আবদুল মান্নান রাঢ়ী বাড়ির সৌদি প্রবাসী আব্দুল মতিনের স্ত্রী তাসলিমা বেগম ঘরোয়াভাবে ১১টি পাতিহাঁস পালন করেন।

এর মধ্যে রয়েছে একটি হাঁসের বয়স নয় মাস। বাকি হাঁসগুলো ছয়-সাত মাস বয়সী। বুধবার (২১ সেপ্টেম্বর) সকালে বড় হাঁসটি প্রথমবার একটি কালো ডিম পাড়ে। এ নিয়ে চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়। এর পরদিন বৃহস্পতিবারও কালো ডিম পাড়ে হাঁসটি।

হাঁসের মালিক তাসলিমার স্বামী আবদুল মতিন জানান, আট মাস আগে স্থানীয় ফেরিওয়ালার কাছ থেকে ১৭টি হাঁসের বাচ্চা কিনেছিলেন। এরপর ছয়টি বাচ্চা মারা যায়। বাকি ১১টি হাঁস লালন পালন করেন তার স্ত্রী তাসলিমা বেগম। সবগুলো হাঁসেরই খাবার ও চলাফেরা এক।

গত বুধবার (২১ সেপ্টম্বর) সকালে হাঁসের ঘরে (খোপ) গিয়ে দেখেন একটি কালো রঙের ডিম পেড়েছে হাঁসটি। একইভাবে বৃহস্পতিবার আরেকটি ডিম পাড়ে হাঁসটি। তবে শুক্রবার দুপুর পর্যন্ত হাঁসটি ডিম পাড়েনি।

শুক্রবার সকালে উপজেলা প্রাণিসম্পদ অফিসের লোকজন দ্বিতীয় দিনের মতো ওই বাড়িতে গিয়ে বিষয়টি পর্যবেক্ষণ করেন। এদিকে কালো ডিমের খবর ছড়িয়ে পড়ায় কাছে-দূরের অনেকে ভিড় করছেন তাসলিমার বাড়িতে।

ডিম দেখতে আসা শিমুল বলেন, বিষয়টি আমার কাছে রূপকথার গল্পের মতোই মনে হচ্ছে। তাই এক নজর দেখতে এলাম। খুব ভালো লাগছে। আবু সিদ্দিক নামে এক দর্শনার্থী বলেন, কি কারণে এমনটা ঘটছে, তা দ্রুত পরীক্ষা করে বের করা উচিত।

এ বিষয়ে ভোলা জেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা ইন্দ্রজিৎ কুমার মণ্ডল বলেন, আমরা বিষয়টি পর্যবেক্ষণে রেখেছি। এক সপ্তাহ ধরে পর্যবেক্ষণ করব। তারপর ডিমগুলো পরীক্ষার জন্য পরীক্ষাগারে পাঠানো হবে।

তবে প্রাথমিকভাবে আমাদের মনে হচ্ছে, অন্য কোনো জাতের সঙ্গে ক্রস হওয়ায় বা ইনফেকশন থেকে এমন হয়েছে। তবে খাদ্যের সঙ্গে হাঁস যদি রঙ খেয়ে ফেলে, তাহলেও এমনটি হতে পারে। পরীক্ষা ছাড়া আপাতত কিছুই বলা যাচ্ছে না। তবে হাঁসের কালো ডিম পাড়ার ঘটনা বাংলাদেশে এটিই প্রথম।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

‍এই ক্যাটাগরির ‍আরো সংবাদ