1. faysal.rakib2020@gmail.com : admin :
স্ত্রী বাপের বাড়ি চলে যাওয়ায় ঘটককে প্রকাশ্যে কুপিয়ে হত্যা - বাংলার কন্ঠস্বর ।। Banglar Konthosor
মঙ্গলবার, ২৬ সেপ্টেম্বর ২০২৩, ১০:৩৯ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরনাম :
মাদক ব্যবসায়ীদের চক্রান্তের স্বীকার মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের দুই সদস্য যমুনা গ্রুপে চাকরির সুযোগ অর্থ আত্মসাতের দায়ে চার ব্যক্তির ১৫ বছর করে কারাদণ্ড লালবাগে মিষ্টির দোকানে ভয়াবহ আগুন, নিয়ন্ত্রণে ফায়ার সার্ভিসের ৯ ইউনিট বাগেরহাটের মোরেলগঞ্জে ৩ যুগ ধরে ঝুঁকিপূর্ণ ভবনে চলছে কৃষি ব্যাংকিং কার্যক্রম বাগেরহাটে ৬৬০ টন চোরাই কয়লাসহ ২ লাইটার জাহাজ জব্দ, আটক ৪১ বাগেরহাটের কচুয়ায় নবাগত ইউএনও রাখী ব্যানার্জী যোগদান করলেন বিএনপি-জামায়াত আওয়ামী লীগকে নেতৃত্ব শূন্য করতে এখনও তৎপর শেখ সারহার নাসের তন্ময় বিএনপি-জামাত আবারো ষড়যন্ত্র শুরু করছে: এমপি শেখ সারহার নাসের তন্ময় বাগেরহাটে মোংলায় বিশ্ব নদী দিবস পালিত

স্ত্রী বাপের বাড়ি চলে যাওয়ায় ঘটককে প্রকাশ্যে কুপিয়ে হত্যা

  • প্রকাশিত :প্রকাশিত : শুক্রবার, ২৩ সেপ্টেম্বর, ২০২২
  • ৫৭ 0 বার সংবাদি দেখেছে

নিজস্ব প্রতিবেদক // স্ত্রী বাপের বাড়ি চলে যাওয়ায় টাঙ্গাইলের ঘাটাইল উপজেলায় আব্দুল জলিল (৬০) নামে এক ঘটককে প্রকাশ্যে কুপিয়ে হত্যা করা হয়েছে। এ ঘটনায় অভিযুক্ত মো. আলমাসকে (২০) গ্রেপ্তার করা হয়েছে।

গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুরে ওই উপজেলার দিগড় ইউনিয়নের মানাজি গ্রামে এ ঘটনা ঘটে। মৃত আব্দুল জলিল ইলেকট্রনিক্স দোকানের কর্মচারী হিসেবে কাজ করতেন। মাঝে মধ্যে তিনি ঘটকালির কাজও করতেন।

অভিযুক্ত মো. আলমাস একই গ্রামের শহিদুল ইসলামের ছেলে। এ ঘটনার পর থেকে আলমাসসহ পরিবারের সদস্যরা পলাতক রয়েছেন আলমাসের প্রতিবেশিরা জানায়, জলিল মানাজির মাইধারচালা বাজারে সাজ্জাদ ইলেকট্রনিক্সের দোকানের একজন কর্মচারী ছিলেন। পাশাপশি বিয়ের ঘটকালির কাজও করতে তিনি।

 

আলমাস প্রায় চার বছর আগে উপজেলার রসুলপুর ইউনিয়নের রত্নাআটা গ্রামের ডলি আক্তারকে (২০) বিয়ে করেন। তাদের সংসারে দুই বছর বয়সী এক কন্যা সন্তান রয়েছে। ওই বিয়ের ঘটক ছিলেন জলিল। বিয়ের পর থেকে সংসারে অশান্তি লেগেই থাকতো।

 

বছর খানেক আগে শিশু সন্তান রেখে ডলি তার বাবার বাড়ি চলে যান। মেয়ের মুখের দিকে তাকিয়ে স্ত্রীকে ফিরিয়ে আনতে চান আলমাস। এজন্য ঘটক জলিলকে বারবার অনুরোধ করেন তিনি। কিন্তু সমাধানে ব্যর্থ হন ঘটক জলিল।

 

আলমাসের মামা আল আমীন জানান, এ ঘটনা চলার মধ্যে আলমাস ও ডলির মধ্যে ডিভোর্স হয়ে যায়। ভালো পরিবারে বিয়ে না করতে পেরে আলমাসের রাগ-ক্ষোভ ছিল জলিলের ওপর। বৃহস্পতিবার দুপুরে আলমাসের দাদি রাহাতন বেওয়ার সঙ্গে ঘরের ভেতর চেয়ারে বসে কথা বলছিলেন জলিল। জলিলকে দেখেই অন্য ঘর থেকে দা বের করে মাথায় ও ঘাড়ে দুইটা কোপ দেন আলমাস। এতে ঘটনাস্থলেই মারা যান জলিল। পরে দৌঁড়ে তিনি পালিয়ে যান। ঘাটাইল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আজহারুল ইসলাম সরকার বলেন, এ ঘটনায় মামলা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। অভিযুক্ত আলমাসকে গ্রেপ্তারে করা হয়েছে।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

‍এই ক্যাটাগরির ‍আরো সংবাদ