বুধবার (৭ ডিসেম্বর) সকাল থেকে অনির্দিষ্টকালের জন্য এ ধর্মঘটের ডাক দেন তারা।
এতে ভোলার সঙ্গে দেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলের যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে। ফলে চরম দুর্ভোগে পড়েছেন যাত্রীরা।
ভোলার ইলিশা ঘাট এবং লক্ষ্মীপুরের মজুচৌধুরীর ঘাট থেকে ছেড়ে যায়নি কোনো লঞ্চ।
এদিকে আগে থেকে কোনো ঘোষণা ছাড়া হঠাৎ লঞ্চ চলাচল বন্ধ করে দেওয়ায় বিড়ম্বনায় পড়েছেন এ অঞ্চলের যাত্রীরা। তবে কেউ কেউ আবার বিকল্প ব্যবস্থায় ছোট ছোট ট্রলারে গন্তব্যে যাওয়ার চেষ্টা করছেন।
ভোলা ও লক্ষ্মীপুর উভয় ঘাটে বাদিং চার্জ বাড়িয়ে দেওয়ায় ক্ষুদ্ধ লঞ্চ মালিকরা লোকসানের আশঙ্কায় লঞ্চ চলাচল বন্ধ করে দিয়েছেন। দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত লঞ্চ চলাচল বন্ধ রাখবেন বলে জানান তারা।
লঞ্চ মালিক সমিতির পরিচালক কাজী অহিদুজ্জামান জানান, তেলের দাম বাড়ায় লঞ্চ মালিকরা লোকসানের মুখে পড়েছেন। এরই মধ্যে হঠাৎ করে বাদিং চার্জ বাড়িয়ে দিয়েছে ইজারাদাররা। বার বার চার্জ কমানোর কথা বলা হলেও তারা কমায়নি, তাই আমরা বাধ্য হয়ে লঞ্চ চলাচল বন্ধ রেখেছি। দাবি আদায় না হওয়া পর্যন্ত লঞ্চ চলাচল বন্ধ থাকবে।
Leave a Reply