শুক্রবার সকাল ১০ টায় জেলা প্রশাসন ও মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তরের আয়োজনে নগরীর সার্কিট হাউজের সম্মেলন কক্ষে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। অনুষ্ঠানে বিভিন্ন বিষয়ে দক্ষতা অর্জনের জন্য দশ নারীকে জয়িতা সম্মাননা দেওয়া হয়। অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি জেলা প্রশাসক মো. জাহাঙ্গীর হোসেন জেলা এবং উপজেলা পর্যায়ে ১০ জন শ্রেষ্ঠ জয়িতাদের হাতে ক্রেস্ট ও সনদপত্র তুলে দেন।
জেলার সম্মাননাপ্রাপ্ত জয়িতারা হলেন, অর্থনৈতিকভাবে সাফল্য অর্জনকারী নারী নাজমুন নাহার রীনা, শিক্ষা ও চাকরি ক্ষেত্রে সাফল্য অর্জনকারী নারী প্রফেসর শাহ সাজেদা, সফল জননী নারী মোসা. মাহমুদা খানম, নির্যাতনের বিভীষিকা মুছে ফেলে নতুন উদ্যমে জীবন শুরু করেছেন যে নারী মোসা. মনোয়ারা আক্তার, সমাজ উন্নয়নে অসামান্য অবদান রেখেছেন যে নারী সাদিয়া আক্তার।
এছাড়া সদর উপজেলার সম্মাননাপ্রাপ্ত জয়ীতারা হলেন, অর্থনৈতিকভাবে সাফল্য অর্জনকারী নারী শরীফা বেগম, শিক্ষা ও চাকরি ক্ষেত্রে সাফল্য অর্জনকারী নারী কামরুন্নাহার, সফল জননী নারী জয়িতা হলিমা খাতুন, নির্যাতনের বিভীষিকা মুছে ফেলে নতুন উদ্যমে শুরু করা নারী মোসা. হাওয়া আক্তার, সমাজ উন্নয়নে অসামান্য অবদান রেখেছে যে নারী জয়িতা ইয়াসমিন আক্তার।
অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক মো. সোহেল মারুফ এর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন জেলা প্রশাসক মো. জাহাঙ্গীর হোসেন। বিশেষ অতিথি ছিলেন পুলিশ সুপার ওয়াহিদুল ইসলাম বিপিএম, উপপরিচালক স্থানীয় সরকার গৌতম বাড়ৈ, অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (রাজস্ব) শাহ মো. রফিকুল ইসলাম, শিক্ষা ও আইসিটি মনদীপ ঘরাই, সদর উপজেলা নির্বাহী অফিসার মো. মনিরুজ্জামান ও জেলা মহিলা বিষয়ক কর্মকর্তা দিলারা খানম, জেলা আওয়ামী লীগের সিনিয়র সহসভাপতি মো. হোসেন চৌধুরী, শিক্ষাবিদ অধ্যাপিকা শাহ সাজেদা।
বক্তারা বলেন, বেগম রোকেয়াই নারী সমাজের পথিকৃৎ। তিনি নারীদের জন্য দ্বীপশিখা জালিয়েছেন। সেই আলোয় আলোকিত আজকের নারীরা। নারী জাগরণের পথিকৃৎ বেগম রোকেয়ার কর্ম ও আদর্শ সামনে রেখে সমাজের বিভিন্ন ক্ষেত্রে নারীদের বিভিন্ন অর্জনের জন্য প্রতি বছর ৯ ডিসেম্বর বেগম রোকেয়া পদক ও জয়িতা সম্মাননা দেয়া হয়।
Leave a Reply