দণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন- লিপি আক্তার, রহমত উল্লাহ রনি, কামাল হোসেন, তাজুল ইসলাম ও সজিব। তারা সবাই নোয়াখালী জেলার সোনাইমুড়ি উপজেলার উলুপাড়া গ্রামের বাসিন্দা। এ হত্যাকাণ্ডের মূল হোতা নিহতের ছোট ভাইয়ের বউ লিপি আক্তার। অন্যরা এই হত্যাকাণ্ডের সহযোগী।
রায়ের সময় লিপি আক্তার ও সজিব পলাতক ছিলেন। বাকি তিন আসামির সামনেই রায় পড়ে শোনান বিচারক।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন মামলার রাষ্ট্রপক্ষের আইনজীবী জাহিদ হোসেন।
মামলা সূত্রে জানা যায়, ২০১৭ সালের ১ আগস্ট নোয়াখালী-কুমিল্লা আঞ্চলিক মহাসড়কের কুমিল্লার লাকসাম উপজেলার মুদাফফরগঞ্জ এলাকায় একটি ডোবার মধ্যে মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। পরে জানা যায়, উদ্ধার মরদেহ নোয়াখালী জেলার সোনাইমুড়ী উপজেলার উলুপাড়া গ্রামের বাসিন্দা আমেরিকা ফেরত আকবর হোসেন বাবুলের। পরে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে ছবি দেখে মরদেহ শনাক্ত করেন তার স্ত্রী ফাতেমা বেগম।
এ ঘটনায় কুমিল্লা লাকসাম থানার উপ-পরিদর্শক শেখ মিল্টন রহমান বাদী হয়ে ৫ জনকে আসামি করে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন।
এ ঘটনায় ১৬ জন স্বাক্ষী স্বাক্ষ্য প্রদান করেন। আসামিদের মধ্যে তাজুল ইসলাম রুবেল ছাড়া বাকি ৪ জন আদালতে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি প্রদান করেন।
সম্পাদক : মো: রাকিবুল হাছান ।