1. faysal.rakib2020@gmail.com : admin :
  2. ukbanglatv21@gmail.com : Kawsar Ahmed : Kawsar Ahmed
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশ্নে ‘শয়তান দেহ পাবি, মন পাবি না’ - বাংলার কন্ঠস্বর ।। Banglar Konthosor
শুক্রবার, ০৩ মে ২০২৪, ০৭:০১ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরনাম :
সস্ত্রীক ওমরাহ পালনে যাচ্ছেন মির্জা ফখরুল শনিবার থেকে স্কুল-কলেজ খোলা: শিক্ষা মন্ত্রণালয় লালপুরে ঢাকাগামি বাসে তল্লাশি ১৫৫ বোতল ফেন্সিডিল উদ্ধার  নড়াইলে ডিবি পুলিশের অভিযানে বিপুল পরিমাণ গাঁজাসহ দুইজন গ্রেফতার নড়াইলে পুলিশের অভিযানে গাঁজাসহ গ্রেফতার ১ নড়াইলে নাহিদ ইজাহার খান প্রতিমন্ত্রীকে ফুলেল শুভেচ্ছা জানান এসপি মেহেদী হাসান চারাগাঁও সীমান্ত দিয়ে সিমেন্ট ও কয়লা পাচাঁরের অভিযোগ নড়াইলে সুলতান মেলার সমাপনী অনুষ্ঠানে সংস্কৃতি প্রতিমন্ত্রী নাহিদ ইজাহার খান জমির সীমানা পিলার দেখিয়ে দেওয়ায় হত্যার হুমকি নড়াইলে প্রতিযোগিতায় টিকতে না পেরে অস্তিত্ব সংকটে পড়েছে মৃৎশিল্প

বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশ্নে ‘শয়তান দেহ পাবি, মন পাবি না’

  • প্রকাশিত :প্রকাশিত : শুক্রবার, ৯ জুন, ২০২৩
  • ৯৪ 0 বার সংবাদি দেখেছে
অনলাইন ডেস্ক // বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের (ববি) একটি প্রশ্নপত্র নিয়ে সমালোচনার সৃষ্টি হয়েছে। গতকাল বৃহস্পতিবার অনুষ্ঠিত বিশ্ববিদ্যালয়ের অ্যাকাউন্টিং অ্যান্ড ইনফরমেশন সিস্টেম বিভাগের মিডটার্ম পরীক্ষার প্রশ্নকে ঘিরে এই সমালোচনা শুরু হয়। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অনেকেই বিষয়টি নিয়ে সমালাচনা করছেন। তবে প্রশ্নকারী শিক্ষক দাবি করছেন, প্রশ্নের প্রসঙ্গ না বুঝে অনেকেই সমালোচনা করছেন।

অ্যাকাউন্টিং অ্যান্ড ইনফরমেশন সিস্টেম বিভাগের শিক্ষার্থীরা জানান, ২০২১-২২ শিক্ষাবর্ষের বাংলাদেশ স্টাডিজ কোর্সে প্রথম বর্ষের দ্বিতীয় মিডটার্ম পরীক্ষার প্রশ্নপত্রে ‌‘শয়তান দেহ পাবি, মন পাবি না’ এবং ‘শয়তান দেহ পাবি, চিন্তা পাবি না’ ভারতীয় উপমহাদেশে ‘ব্রিটিশ হেজিমনি’র আলোকে বিস্তারিত আলোচনা করতে বলা হয়।

তারা বলছেন, ‘হেজিমনি’ বোঝানোর জন্য সিনেমার এই ডায়ালগ বেছে নেওয়াটা যুক্তিসঙ্গত নয়। এই শব্দগুলো সাধারণত মানুষ নেতিবাচক আলোচনায় তুলে আনে। অন্য অনেক উদাহরণ ছিল যা দিয়ে বিষয়টি স্পষ্ট করা যেত।

প্রশ্ন প্রণয়নকারী শিক্ষক, ববির রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মেহেদী হাসান সোহাগ বলেন, ‘এই প্রশ্নে আমি কোনো সমস্যা দেখছি না। এখানে নেতিবাচক কিছু নেই। এটি কোড, আনকোড। যাদের পড়িয়েছি আমি, সেখানে টেক্সট-ডকুমেন্ট দেওয়া আছে। যারা ‘‘হেজিমনি’’ পড়েছে তারা কোনো সমালোচনা করবে না। হয়তো বা যারা জানেন না তারা সমালোচনা করছেন। বিট্রিশরাজরা কীভাবে ভারতীয় উপমহাদেশে ‘‘হেজিমনি’’কে প্রতিষ্ঠা করেছে তার সঙ্গে এই লাইনটি যথার্থ উদাহরণ এবং এখনো প্রত্যেক জায়গায় ‘‘হেজিমনি’’ রয়েছে। এমনকি প্রশ্নপত্র নিয়ে যেটি হচ্ছে সেটিও ‘‘হেজিমনি’’র বর্হিপ্রকাশ।

অ্যাকাউন্টিং অ্যান্ড ইনফরমেশন সিস্টেমের বিভাগীয় প্রধান হারুন অর রশিদ বলেন, ‘কেন এমন শব্দ প্রশ্নপত্রে ব্যবহার করা হয়েছে তার সঠিক ব্যাখ্যা যিনি প্রশ্নটি করেছেন তিনি বলতে পারবেন। আমি আশা করি তার সঙ্গে কথা বলে স্পষ্ট ব্যাখ্যা পাওয়া যাবে। তারপরও এমন শব্দ ব্যবহারে আমি নিজেও বিব্রতবোধ করছি।’

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন

Comments are closed.

‍এই ক্যাটাগরির ‍আরো সংবাদ