1. faysal.rakib2020@gmail.com : admin :
  2. ukbanglatv21@gmail.com : Kawsar Ahmed : Kawsar Ahmed
মৃত্যুর পর পেলেন প্রাথমিক শিক্ষকের নিয়োগপত্র - বাংলার কন্ঠস্বর ।। Banglar Konthosor
শনিবার, ০৪ মে ২০২৪, ০২:২২ পূর্বাহ্ন
সংবাদ শিরনাম :
বিয়ে করতে রাজি না হওয়ায় প্রেমিকার আত্মহত্যা সড়ক দুর্ঘটনা/ পটুয়াখালীতে একই পরিবারের ৪ জনের দাফন সম্পন্ন সাইবার অপরাধ: ব্যক্তিগত তথ্য ফাঁসে বেশি ভুগছে নারী নড়াইলের নড়াগাতী থানার পহরডাঙ্গায় নতুন পুলিশ ক্যাম্পের জন্য জায়গা পরিদর্শন করলেন এসপি মেহেদী হাসান সস্ত্রীক ওমরাহ পালনে যাচ্ছেন মির্জা ফখরুল শনিবার থেকে স্কুল-কলেজ খোলা: শিক্ষা মন্ত্রণালয় লালপুরে ঢাকাগামি বাসে তল্লাশি ১৫৫ বোতল ফেন্সিডিল উদ্ধার  নড়াইলে ডিবি পুলিশের অভিযানে বিপুল পরিমাণ গাঁজাসহ দুইজন গ্রেফতার নড়াইলে পুলিশের অভিযানে গাঁজাসহ গ্রেফতার ১ নড়াইলে নাহিদ ইজাহার খান প্রতিমন্ত্রীকে ফুলেল শুভেচ্ছা জানান এসপি মেহেদী হাসান

মৃত্যুর পর পেলেন প্রাথমিক শিক্ষকের নিয়োগপত্র

  • প্রকাশিত :প্রকাশিত : শুক্রবার, ১৯ জানুয়ারি, ২০২৪
  • ২৯ 0 বার সংবাদি দেখেছে
অনলাইন ডেস্ক // চাকরি থেকে অবসর নেওয়ার সময় পেরিয়ে গেছে। তারা প্রত্যেকেই এখন প্রবীণ নাগরিক। এই বয়সে তাদের দেওয়া হলো নিয়োগপত্র। আবার নিয়োগপত্র পাওয়াদের কয়েকজন মারাও গেছে। এমন ঘটনা ঘটেছে ভারতে প্রাথমিকের শিক্ষক নিয়োগে।

সম্প্রতি হুগলি জেলা প্রাথমিক শিক্ষা সংসদের চেয়ারপারসন ৬৬ জনের নিয়োগপত্র দেন। যাদের সবার বয়স ৬০ পেরিয়ে গেছে। তাদের মধ্যে চারজনের মৃত্যুও হয়েছে। অনেকেই নিয়োগপত্রে উল্লিখিত স্কুলে গিয়ে খোঁজ নিয়েছেন। কেউ আবার সার্কেল অফিসে গিয়ে যোগাযোগ করেছেন। এই বয়সে নিয়োগপত্র পেয়ে হতচকিত প্রবীণ নাগরিকেরা। এ নিয়ে হুগলিতে রীতিমত শোরগোল পড়ে গেছে।

নিয়োগ পত্র পেয়েছেন পান্ডুয়ার দীনবন্ধু ভট্টাচার্য। তিনি এদিন পান্ডুয়া সার্কেলে চাকরিতে যোগ দিতে গিয়ে বলেন, ‘সে সময় বামফ্রন্ট সরকার ছিল। আমরা প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত ছিলাম। আমরা চাকরি পাইনি। পরে প্যানেল বাতিল হয়ে যায়। চাকরি না পেয়ে আমরা ১৯৮৩ সালে মামলা করেছিলেন। কিন্তু কোনো লাভ হয়নি। এখন শিক্ষা সংসদ থেকে নিয়োগপত্র পেয়েছি। কি করে হল জানি না।’

৭১ বছরের বৃদ্ধ অচিন্ত্য আদক বলেন, ‘আমরা ৮৩ সালে মামলা করেছিলাম। এখন চাকরি দিচ্ছে। কি করে দিল জানি না। ৬০ বছরে তো অবসর হয়, আর এই বয়সে কি করে চাকরি করব।’

বিজেপির রাজ্য কমিটির সদস্য স্বপন পাল বলেন, মারা গেছেন এমন লোককেও নিয়োগপত্র দেওয়া হয়েছে। বাকিদের কারো চাকরির বয়স নেই। এমন একটা অকর্মণ্য সরকার চলছে- যাদের কাছে কোনো খবরই নেই কে মারা গেল, আর কে জীবিত আছে।

হুগলি জেলা প্রাথমিক শিক্ষা সংসদের চেয়ারপারসন শিল্পা নন্দী এ বিষয়ে এখনই কিছু বলতে চাননি।

হুগলি জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা সুবীর মুখোপাধ্যায় বলেন, আদালত যে রায় দিয়েছে- সেটাকে কার্যকর করা দায়িত্ব। সেই রায়কে কার্যকর করেছে দপ্তর।

জেলা প্রাথমিক শিক্ষা সংসদ সূত্রের খবর, ২০২৩ সালের ২০ ডিসেম্বর হাইকোর্ট রায় দেন- প্রার্থীদের নিয়োগ দেওয়ার। রায়ের আলোকে ৬৬ জনের নিয়োগপত্র দেওয়া হয়। তারা ২০১৪ সালের ৮ আগস্ট থেকে বেতন-ভাতা পাবেন।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন

Comments are closed.

‍এই ক্যাটাগরির ‍আরো সংবাদ