1. faysal.rakib2020@gmail.com : admin :
  2. ukbanglatv21@gmail.com : Kawsar Ahmed : Kawsar Ahmed
সাংবাদিক রোজিনার মামলার তদন্ত করবে পিবিআই - বাংলার কন্ঠস্বর ।। Banglar Konthosor
রবিবার, ১৯ মে ২০২৪, ১১:১৬ পূর্বাহ্ন

সাংবাদিক রোজিনার মামলার তদন্ত করবে পিবিআই

  • প্রকাশিত :প্রকাশিত : সোমবার, ২৩ জানুয়ারি, ২০২৩
  • ৭২ 0 বার সংবাদি দেখেছে
নিজস্ব প্রতিবেদক // সাংবাদিক রোজিনা ইসলামের বিরুদ্ধে সরকারি নথি ‘চুরির চেষ্টার’ অভিযোগে ‘অফিসিয়াল সিক্রেটস’ আইনে করা মামলার দায় থেকে অব্যাহতি চেয়ে চূড়ান্ত প্রতিবেদনের বিপক্ষে মামলার বাদির অনাস্থার (নারাজি) আবেদন মঞ্জুর করেছেন। একইসঙ্গে পিবিআইকে মামলাটি অধিকতর করে প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দিয়েছে আদালত।

সোমবার শুনানি শেষে ঢাকার অতিরিক্ত মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট মুহাম্মদ আসাদুজ্জামান নূরের আদালত নারাজির আবেদন মঞ্জুর করেন। আদালতের শাহবাগ থানার সাধারণ নিবন্ধন কর্মকর্তা উপপরিদর্শক নিজমুদ্দিন ফকির বিষয়টি জানিয়েছেন।

গত ১৫ জানুয়ারি একই আদালতে রোজিনা ইসলামের বিরুদ্ধে মামলায় কোনো সত্যতা না পাওয়ায় ডিবি পুলিশের দেয়া চূড়ান্ত প্রতিবেদন বিষয়ে শুনানির জন্য দিন ধার্য ছিল। তবে ওই দিন মামলার বাদি স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের স্বাস্থ্য সেবা বিভাগের উপসচিব শিব্বির আহমেদ ওসমানী নারাজি দাখিলের জন্য সময়ের আবেদন করলে বিচারক তা গ্রহণ করেন। নারাজি আবেদন দাখিলের জন্য আজ দিন ধার্য করেন।

এর আগে, গত বছরের ৪ জুলাই রোজিনা ইসলামকে মামলার দায় হতে অব্যাহতির আবেদন করে চূড়ান্ত প্রতিবেদন দাখিল করেন মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা ডিবি পুলিশের পরিদর্শক মোর্শেদ আলম খান।

২০২১ সালের ১৭ মে দুপুরের পর স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের সচিবের একান্ত সচিব মো. সাইফুল ইসলাম ভূঞার কক্ষে রোজিনাকে প্রায় সাড়ে ৫ ঘণ্টা আটকে রাখা হয়। পরে রাত সাড়ে ৮টার দিকে তাকে শাহবাগ থানায় নিয়ে যায় পুলিশ। স্বাস্থ্যসেবা বিভাগের একজন উপ-সচিব তার বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেন। মামলায় এই সাংবাদিকের বিরুদ্ধে ১৮৬০ সালের দণ্ডবিধির ৩৭৯ ও ৪১১ ধারায় চুরি এবং ১৯২৩ সালের ‘অফিসিয়াল সিক্রেটস অ্যাক্টের’ ৩ ও ৫ ধারায় গুপ্তচরবৃত্তি ও রাষ্ট্রীয় গোপন নথি নিজের দখলে রাখার অভিযোগ আনা হয়।

এজাহারে বলা হয়, রোজিনা যেসব নথির ‘ছবি তুলেছেন’, তার মধ্যে ‘টিকা আমদানি’ সংক্রান্ত কাগজপত্রও ছিলো। এরপর রোজিনা ইসলামকে আদালতে হাজির করে তাকে পাঁচদিনের রিমান্ড নেয়ার আবেদন করে পুলিশ। শুনানি শেষে রিমান্ড আবেদন নামঞ্জুর করে তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন আদালত। এরপর তাকে পুলিশের প্রিজন ভ্যানে করে কাশিমপুর কারাগারে নেয়া হয়।

একই বছরের ২৩ মে সকালে রোজিনাকে আদালতের পক্ষ থেকে জামিন দেয়ার পর বিকেলে তিনি কাশিমপুর কেন্দ্রীয় কারাগার থেকে মুক্ত হন।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন

Comments are closed.

‍এই ক্যাটাগরির ‍আরো সংবাদ