1. faysal.rakib2020@gmail.com : admin :
  2. ukbanglatv21@gmail.com : Kawsar Ahmed : Kawsar Ahmed
নির্বাচনে ভোটার প্রতি ব্যয় নির্ধারণ করে দিল ইসি - বাংলার কন্ঠস্বর ।। Banglar Konthosor
সোমবার, ০৬ মে ২০২৪, ০৬:৫৪ অপরাহ্ন

নির্বাচনে ভোটার প্রতি ব্যয় নির্ধারণ করে দিল ইসি

  • প্রকাশিত :প্রকাশিত : বৃহস্পতিবার, ১৬ নভেম্বর, ২০২৩
  • ৩২ 0 বার সংবাদি দেখেছে

আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন অনুষ্ঠিত আগামী ৭ জানুয়ারি। এক্ষেত্রে প্রার্থীদের জন্য ভোটার প্রতি ১০ টাকা ব্যয় নির্ধারণ করে দিয়েছে  নির্বাচন কমিশন(ইসি)। নির্বাচন কমিশন(ইসি) সচিবালয়ে সচিব মো.জাহাংগীর আলম স্বাক্ষরিত জারীকৃত  এ সংক্রান্ত  প্রজ্ঞাপন থেকে এসব তথ্য জানা যায়।

এতে বলা হয়েছে, “যেহেতু গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ, ১৯৭২ এর অনুচ্ছেদ ৪৪খ এর দফা (৩) এর অধীন মনোনয়নদানকারী রাজনৈতিক দল হইতে গৃহীত খরচসহ কোনো প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থীর নির্বাচনি খরচ ২৫ (পঁচিশ) লক্ষ টাকার অধিক হইবে না এবং যেহেতু নির্বাচনি ব্যয় ভোটার প্রতি হারে নির্ধারিত হওয়ার বিধান রহিয়াছে, সেহেতু, বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রতিটি নির্বাচনি এলাকায় ভোটার প্রতি নির্বাচনি ব্যয় ১০/-(দশ) টাকা নির্ধারণ করিল।” তবে ভোটার সংখ্যা যাই হোক, কোনো নির্বাচনি এলাকার প্রার্থী ব্যয় সর্বোচ্চ ২৫ (পঁচিশ) লাখ টাকার বেশি হবে না।

এদিকে গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ (আরপিও) অনুযায়ী, যে দল থেকে সর্বোচ্চ ৫০ জন প্রার্থী নির্বাচনে অংশ নিবে, সে দল সর্বোচ্চ ৭৫ লাখ টাকা ব্যয় করতে পারবে। ১০০ প্রার্থীর জন্য সর্বোচ্চ দেড় কোটি টাকা করা যায়। ২০০ প্রার্থীর জন্য তিন কোটি টাকা এবং ২শ বেশি প্রার্থী দিলে সংশ্লিষ্ট দল সর্বোচ্চ সাড়ে চার কোটি টাকা ব্যয় করতে পারে। দলগুলো চাঁদা ও অনুদান অন্যান্য থেকে আয় করতে পারে। তবে নির্বাচনে ব্যয় করতে হয় নির্ধারিত খাতে। এক্ষেত্রে পার্টি প্রধানের ভ্রমন, পোস্টার, প্রচারকাজের জন্য ব্যয় করতে হয়।

গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশের ৪৪ সিসিসি-বিধি অনুযায়ী, ভোটের ফলাফল গেজেটে আকারে প্রকাশের পর ৯০ দিনের মধ্যে নির্বাচনী ব্যয়ের হিসাব জমা দেওয়ার বিধান রয়েছে। এটা অমান্য করলে ১০ লাখ টাকা জরিমানা করতে পারে ইসি। একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনেও প্রার্থীর সর্বোচ্চ ব্যয় ২৫ লাখ টাকা এবং ভোটার প্রতি ব্যয় ১০ টাকা নির্ধারণ করে দেওয়া হয়েছিল। ২০১৪ সালের দশম সংসদ নির্বাচনে ভোটার প্রতি ব্যয় ধরা হয়েছিল ৮টাকা। ২০০৮ সালের নবম সংসদ নির্বাচনের সময় প্রার্থীর ভোটার প্রতি গড় ব্যয় নির্ধারণ করা হয়েছিল ৫টাকা

সিইসি ঘোষিত তফসিল অনুযায়ী, মনোনয়নপত্র দাখিলের শেষ সময় ৩০ নভেম্বর, মনোনয়নপত্র বাছাই ১ থেকে ৪ ডিস্ম্বের, রিটার্নিং কর্মকর্তার সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধে কমিশনে আপিল দায়ের ও নিষ্পত্তি ৬ থেকে ১৫ ডিসেম্বর, প্রার্থিতা প্রত্যাহারের শেষ সময় ১৭ ডিসেম্বর। রিটার্নিং কর্মকর্তারা প্রতীক বরাদ্দ করবেন ১৮ ডিসেম্বর। নির্বাচনি প্রচার চলবে ৫ জানুয়ারি সকাল ৮টা পর্যন্ত। আর ভোটগ্রহণ হবে ৭ জানুয়ারি (রোববার)।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন

Comments are closed.

‍এই ক্যাটাগরির ‍আরো সংবাদ