1. faysal.rakib2020@gmail.com : admin :
  2. ukbanglatv21@gmail.com : Kawsar Ahmed : Kawsar Ahmed
আগুন দেওয়ার সময় যুবদলের ৪ নেতা হাতেনাতে গ্রেপ্তার - বাংলার কন্ঠস্বর ।। Banglar Konthosor
বুধবার, ১৫ মে ২০২৪, ০৫:৪৪ অপরাহ্ন
সংবাদ শিরনাম :
ঢাকার মতো লক্কড়-ঝক্কড় বাস আর কোথাও নেই ফারাক্কা বাঁধ মরণফাঁদে পরিণত হয়েছে: মির্জা ফখরুল পাথরঘাটায় বাড়ছে পানিতে ডুবে মৃত্যু, ডুবুরি টিম পদায়নের দাবি বরিশালে প্রধানমন্ত্রীর ছবি ব্যঙ্গোক্তি করে ফেসবুকে পোস্ট, যুবলীগ নেতা গ্রেপ্তার ঝুঁকিপূর্ণ বেড়িবাঁধ নিয়ে আতঙ্কে উপকূলবাসী সারাদেশে ‘নো হেলমেট নো ফুয়েল’ কার্যকরের নির্দেশ ধেয়ে আসছে আম্ফানের চেয়েও শক্তিশালী ঘূর্ণিঝড় ‘রেমাল’ ইসিতে ক্ষমা চেয়ে এমপি হাফিজ মল্লিকের দায়মুক্তি নড়াইল সদরে নির্বাচনী আচরণ বিধি ভঙ্গের দেয় চেয়ারম্যান প্রার্থীদেরকে জরিমানা ভোলায় সাংবাদিকদের নিয়ে এলজিইডির জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক প্রশিক্ষণ

আগুন দেওয়ার সময় যুবদলের ৪ নেতা হাতেনাতে গ্রেপ্তার

  • প্রকাশিত :প্রকাশিত : সোমবার, ২৭ নভেম্বর, ২০২৩
  • ৩০ 0 বার সংবাদি দেখেছে
অনলাইন ডেস্ক // ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের অতিরিক্ত কমিশনার (ডিবি প্রধান) হারুন অর রশীদ জানিয়েছেন, রাজধানীর যাত্রাবাড়িতে মৌমিতা পরিবহনের একটি বাসে আগুন দেওয়ার ঘটনায় যুবদলের চার নেতাকে হাতেনাতে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। তাদের মোবাইল ফোনে পাওয়া গেছে নাশকতার প্রমাণ।

তিনি বলেন, ‘বাসে আগুন দেয়ার পর, ঢাকা মহানগর দক্ষিণের বিএনপি নেতাদের ম্যাসেজ দিয়ে কনফার্ম করা হয়েছে। এমনটাই নির্দেশনা দেয়া আছে তাদের।’

আজ সোমবার নিজ কার্যালয়ে সাংবাদিকদের এসব কথা বলেন তিনি।

ডিবি হারুন বলেন, ‘অবরোধ আছে, এটা এখন আর কেউ মনে করে না। কারণ রাস্তায় যথেষ্ট গাড়ি আছে।’

 

গ্রেপ্তার ব্যক্তিরা হলেন, ঢাকা মহানগর দক্ষিণের ২০ নম্বর ওয়ার্ড যুবদলের সেক্রেটারি মো. দুলু (৪৪), ঢাকা মহানগর দক্ষিণ যুবদলের সদস্য মো. জয়নাল আবেদীন (৩৮), মো. আব্বাস আলী (৩২) ও মো. আবদুল লতিফ বিপ্লব (৩৩)।

ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের অতিরিক্ত কমিশনার বলেন, ‘কর্মীদের প্রতি বিএনপি নেতাদের নির্দেশ হলো বাসে আগুন লাগাতে হবে এবং সেটা তাদের বড় ভাইদের পাঠাতে হবে। সেই নেতারা আবার তাদের বড় ভাইদের কাছে পাঠান। যারা গতকাল গ্রেপ্তার হয়েছেন, তারা আরও কোথায় কোথায় আগুন লাগিয়েছেন, তা আমরা রিমান্ডে নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করব। তাদের সঙ্গে আরও কে কে জড়িত, তা জেনে সবাইকে আইনের আওতায় আনা হবে।’

গত ২৮ অক্টোবর বিএনপির মহাসমাবেশে হামলা, হত্যা, নেতাকর্মীদের গ্রেপ্তারের প্রতিবাদে এবং সরকারের পদত্যাগের এক দফা দাবিতে প্রথমে ২৯ অক্টোবর হরতাল এবং ৩১ অক্টোবর, ১ ও ২ নভেম্বর মোট তিন দিনের অবরোধ কর্মসূচি পালন করে বিএনপি-জামায়াত ও তাদের শরিকরা। এরপর আবার ৫ ও ৬ নভেম্বর দ্বিতীয় দফায় এবং ৮ ও ৯ নভেম্বর তৃতীয় দফায় অবরোধ কর্মসূচি পালন করে তারা। এছাড়া ১১ ও ১২ নভেম্বর চতুর্থ দফা, ১৫ ও ১৭ নভেম্বর পঞ্চম দফা, এবং ২২ ও ২৩ নভেম্বর ষষ্ঠ দফায় অবরোধ কর্মসচি পালন করে দলটি। এখন চলছে সপ্তম দফার অবরোধ।

নিউজটি আপনার বন্ধুদের সাথে শেয়ার করুন

Comments are closed.

‍এই ক্যাটাগরির ‍আরো সংবাদ